প্রাকৃতিক
উপায়ে মশা দমন এর উপর গবেষণা (ইষ্ট আর ব্রাউন সুগার ব্যবহার করে) পর্ব-৪
Experiment: 3
তারিখঃ ১৭/০৮/২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল,
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রুম নং- ১৩১)
আগের রাতে ব্যবহার করা ফাঁদ
যেটিতে এলকোহল তৈরি হয়ে খেজুরের রসের মত গন্ধ বেরুচ্ছে, পিওর আখের চিনি ব্যবহার
করায় হালকা গুড়ের মত গন্ধও বের হচ্ছে। আরও নতুন ২ টি ফাঁদ।
পানিঃ ২০০ মি.লি. ; ইষ্ট মেশানোর
সময় ১টিতে প্রায় ৩৫ ডিগ্রি আর আরেকটিতে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস (স্বাভাবিক তাপমাত্রা),
তবে পানিকে প্রথমে একবার ফুটিয়ে নেয়া হয়েছিল।
চিনিঃ ৫০ গ্রাম (প্রায় ৮০-৯০
ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার পানিতে মিশানো হয়েছে তারপর পানিকে ঠান্ডা করা হয়েছে)
ইষ্টঃ ১ টেবিল চামচ। পানির উপরে ছড়িয়ে দিলাম। মিশালাম
না।
ফাঁদের সংখ্যাঃ মোট ৩ টি; ১ টিতে পানির
তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি আর আরেকটিতে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস (পানিতে ইষ্ট মেশানোর সময়),
আরেকটি গত দিনের যাতে CO2 নেই।
ফলাফলঃ
এলকোহলের গন্ধ বিশিষ্ট ফাঁদঃ আগের মতই আছে। নতুন ভাবে ১ টি মাছি, ৩টি পিপড়া আর ২ টি
মশা পাওয়া গেল। রাতে তেমন কোন ইনসেক্ট ফাঁদের আশে পাশে ঘুরতে দেখা যায়নি।
৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রার পানি বিশিষ্ট ফাঁদঃ ৩টি মশা। রাতে তেমন কোন ইনসেক্ট ফাঁদের
আশে পাশে ঘুরতে দেখা যায়নি।
২৯ ডিগ্রি তাপমাত্রার পানি বিশিষ্ট ফাঁদঃ কোন মশা নেই। রাতে তেমন কোন ইনসেক্ট
ফাঁদের আশে পাশে ঘুরতে দেখা যায়নি।
**মশা না পাওয়ায় রুমমেট
এর হাসাহাসি; আমার নাকি মাথা খারাপ হয়ে গেছে!**
(বি.দ্র. ঘরে তেমন মশা নেই। হালকা বৃষ্টি ও
সজোরে বাতাসের কারনে মশার তেমন উপদ্রব লক্ষ করা গেলনা)।
No comments:
Post a Comment