Saturday, November 5, 2016

প্রাকৃতিক উপায়ে মশা দমন

প্রাকৃতিক উপায়ে মশা দমন এর উপর গবেষণা পর্ব-১৩

 

 

 Experiment-1

তারিখঃ ১৭-০৯-২০১৬
স্থানঃ নিজ বাড়ি
দুইটি ঘরে তাপমাত্রা-অন্ধকার ও ইলেকট্রিক ওয়েভ এই দুটি ব্যবস্থা করা হয়।
তাপ আর অন্ধকার তৈরি করা হয় তাতালের কয়েল ব্যবহার করে মাটির কুলা এর মধ্যে। কুলা এর মুখ খুলে রাখা হয়েছিল। ২ টি মশা সকালে কুলায় পাওয়া যায়। তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়নি। মশার আগমনের জন্য জানালা খুলে রাখা হয়েছিল।
ইলেক্ট্রিক ওয়েভ ব্যবহার করা ঘরে কোন মশা পাওয়া যায়নি। অবশ্য ওই ঘরের পাশের ঘরে কয়েল জ্বালানো হয়েছিল। ঘরদুটো মাঝামাঝি দরজা দিয়ে যুক্ত।
রেগুলেটর এর স্পীড রেকর্ড করা হয়নি।
বিকেলে প্রচণ্ড ঝড় বাতাস ও বৃষ্টি হওয়ায় কোন মশা নেই। তবে যে ঘরে আমরা কিছু ব্যবহার করিনি সে ঘরের লোক মশার ব্যপক উপস্থিতির কথা বলেছে।

Experiment-2
তারিখঃ ১৮-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
শুধুমাত্র শব্দ তরংগ ব্যবহার হচ্ছে। রেগুলেটর ফুল এ দেয়া আছে।
ফলাফলঃ কিছুক্ষণ পরে কোন মশা নেই। অথচ এর আগে মশার কামড়ে থাকা যাচ্ছিল না। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-3
তারিখঃ ১৯-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
অজ্ঞাত কারনে রুমে কোন মশা নেই। তাই কোন কিছু পরীক্ষা করা হল না। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-4
তারিখঃ ২০-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর ফুল স্পীডে দিয়ে যন্ত্র স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে। তারপর ১০ মিনিটের মধ্যে কোন মশা নেই রুমে। রাত ১২টার পরে চার-পাঁচটা মশা বিরক্ত করেছে। তবে সহ্য সীমার মধ্যে ছিল তা। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-5
তারিখঃ ২১-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর ফুল স্পীডে দিয়ে যন্ত্র স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিটে। তারপর ১০ মিনিটের মধ্যে কোন মশা নেই রুমে। রাতে পরে কোন মশার উৎপাত ছিলনা। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-6
তারিখঃ ২২-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর সবচেয়ে slow স্পীডে দিয়ে যন্ত্র স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.২০ মিনিটে। তারপর ১০ মিনিটের মধ্যে কোন মশা নেই রুমে। আধা ঘন্টা পর আবার মশার উৎপাত চরমে। পরে রেগুলেটর ফুল স্পীডে দিয়েও কোন কাজ হয়নি। সারারাত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-7
তারিখঃ ২৩-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর সবচেয়ে High স্পীডে দিয়ে যন্ত্র স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.২০ মিনিটে। তারপর ১০ মিনিটের মধ্যে কোন মশা নেই রুমে। আধা ঘন্টা পর আবার মশার উৎপাত চরমে। সারারাত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-8
তারিখঃ ২৪-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর সবচেয়ে High স্পীডে দিয়ে যন্ত্র স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.২০ মিনিটে। তারপর হঠাত কোন মশা নেই রুমে। ঘন্টা খানেক পর আবার মশার উৎপাত চরমে। সারারাত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।

 
Experiment-9
তারিখঃ ২৫-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর সবচেয়ে slow স্পীডে দিয়ে যন্ত্র স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.২০ মিনিটে। তারপর মশার উপস্থিতি কমল না। আধা ঘন্টা পর এই ভাইব্রেটর যন্ত্র বাদ দিয়ে পরে রেগুলেটর ফুল স্পীডে দিয়ে ইলেকট্রিক ওয়েভ এর টা স্থাপন করলাম। মাঝরাত পর্যন্ত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-10
তারিখঃ ২৬-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর সবচেয়ে slow স্পীডে দিয়ে ইলেকট্রিক ওয়েভ এর যন্ত্র টা স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিটে। তারপর মশার উপস্থিতি কমল না। মাঝরাত পর্যন্ত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-11
তারিখঃ ২৭-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর সবচেয়ে High স্পীডে দিয়ে ইলেকট্রিক ওয়েভ এর যন্ত্র টা স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিটে। তারপর মশার উপস্থিতি কমল না। মাঝরাত পর্যন্ত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-12
তারিখঃ ২৮-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর মধ্যম স্পীডে দিয়ে ইলেকট্রিক ওয়েভ এর যন্ত্র টা স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিটে। তারপর মশার উপস্থিতি কমল না। মাঝরাত পর্যন্ত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-13
তারিখঃ ২৯-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর হাই স্পীডে দিয়ে ইলেকট্রিক ওয়েভ এর যন্ত্র টা স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিটে। তারপর মশার উপস্থিতি কমল না। মাঝরাত পর্যন্ত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-14
তারিখঃ ৩০-০৯-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর রেগুলেটর হাই স্পীডে দিয়ে ইলেকট্রিক ওয়েভ এর যন্ত্র টা স্থাপন করলাম সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিটে। তারপর মশার উপস্থিতি কমল না। মাঝরাত পর্যন্ত মশার কামড় খেলাম। মশার পালানোর জন্য ও রুমে ঢুকার জন্য জানালা খুলে রেখেছিলাম।


Experiment-15
তারিখঃ ০১-১০-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর একটি মাটির হাড়ির মধ্যে হিটার রেখে নিচে ছোট্ট ফ্যান রেখে দিলাম। যেন ফ্যানের হালকা বাতাস তাপকে উপরে ঠেলে নিয়ে আসে। আর ঐ মাটির হাড়ি মাটির ঝাঁঝর দিয়ে ঢেকে দিলাম। ঝাঝরের উপরে কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে দিলাম। যেন তাপমাত্রা স্থির থাকে। ঘন্টা খানেক পর সেই কাপড়ে ৩৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা মাপলাম। রাতে মশার উপস্থিতি কমল না। স্বাভাবিকভাবে মশা সবাইকে কামড়ালো। তবে ঐ স্থানে কয়েকটি (৫-৭টি) মশা বসেছিল। সকালে কাপড় সরিয়ে দেখলাম কিছু মশা সেখানে বসেছিল।



Experiment-16
তারিখঃ ০২-১০-২০১৬
স্থানঃ শহীদ শামসুজ্জোহা হল, রুম নং-১৩১
প্রথমে সন্ধ্যায় প্রচুর মশার উৎপাত, তারপর একটি মাটির হাড়ির মধ্যে হিটার রেখে নিচে ছোট্ট ফ্যান রেখে দিলাম। যেন ফ্যানের হালকা বাতাস তাপকে উপরে ঠেলে নিয়ে আসে। আর ঐ মাটির হাড়ি মাটির ঝাঁঝর দিয়ে ঢেকে দিলাম। ঝাঝরের উপরে কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে দিলাম। যেন তাপমাত্রা স্থির থাকে। ঘন্টা খানেক পর সেই কাপড়ে ৩৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা মাপলাম। রাতে মশার উপস্থিতি কমল না। স্বাভাবিকভাবে মশা সবাইকে কামড়ালো। তবে ঐ স্থানে কয়েকটি (৫-৭টি) মশা বসেছিল। সকালে কাপড় সরিয়ে সেখানে কোন মশা পেলাম না।

মন্তব্যঃ
ইলেক্ট্রিক ওয়েভ, তাপমাত্রা, অন্ধকার (কালো রঙ) কোনটাতেই মশা কোন রেসপনস করলনা। শুধুমাত্র শব্দে ই কেবল মশা থাকলনা। তবে টানা কয়েকদিন শব্দ ব্যবহারের পর মশা আর তার প্রতি কোন আগ্রহ বা অনাগ্রহ দেখায়নি। মশার এই আগ্রহ যে ঐ শব্দের উপরই ছিল তা পরে নিশ্চিত হয়েছি কিছুদিন পরে আবার ওই যন্ত্র ব্যবহার করে। অর্থাৎ পরে আবার একইভাবে মশা পালিয়েছে এবং টানা ৪ দিন পরে ঐ মেশিনে মশা আর কোন রেসপনস দেখায়নি।


তবে আমরা এখন এই শব্দ ফ্রিকুয়েন্সির ব্যাপারটা বর্ধিত করতে পারি এজন্য আমাদের অসংখ্য মশা লাগবে। আর তা দিয়ে আমরা ল্যাবে এই মেশিনটি ব্যবহার করে মশার রেসপনস দেখতে পারি আরো ভালভাবে। এজন্য আমাদের মশা কালচার জরুরি। ড্রেন থেকে মশার ডিম এনে আমরা সেটা ব্যবহার করতে পারি। প্রসেসটা একটু দীর্ঘ হবে। তবে আমি ব্যাপারটা খুবই এনজয় করব।


পর্ব-১ দেখতে ক্লিক করুন
পর্ব-২ দেখতে ক্লিক করুন
পর্ব-৪ দেখতে ক্লিক করুন  
পর্ব-৫ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৬ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৭ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৮ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৯ দেখতে ক্লিক করুন  
পর্ব-১০ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১১ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১২ দেখতে ক্লিক করুন 

পর্ব-১৩ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৪ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৫ দেখতে ক্লিক করুন

পর্ব-১৬ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৭ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৮ দেখতে ক্লিক করুন

পর্ব-১৯ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২০ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২১ দেখতে ক্লিক করুন

পর্ব-২২ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২৩ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২৪ দেখতে ক্লিক করুন


প্রাকৃতিক উপায়ে মশা দমন

প্রাকৃতিক উপায়ে মশা দমন এর উপর গবেষণা পর্ব-১২

 

 

এক্সপেরিমেন্ট;
এখন আমাদের এক্সপেরিমেন্ট এই ধারনা গুলোর ভিত্তিতে সাজাবো। এক্ষেত্রে আমরা প্রথমেই আমাদের যন্ত্রপাতি তৈরি করব।
প্রথমে অন্ধকার পরিবেশ তৈরির জন্য কালো বালতি ব্যবহার করা যেতে পারে।
তারপরে তাপমাত্রার জন্যে আমরা ইলেক্ট্রিক বাল্ব ব্যবহার করতে পারি। রেগুলেটর ব্যবহার করে তাপমাত্রা কমানো বাড়ানো যাবে। এটি আলাদা ভাবে অথবা কালো বালতিতে স্থাপন করে ব্যবহার করা যেতে পারে। বালতির ক্ষেত্রে ভেতরে তাপ উৎপাদন করে বালতির মুখে ঝাঝরের মত একটি প্লেট বা কালো কাপড় ছিদ্র করে রাখা যেতে পারে। যার ছিদ্রগুলো দিয়ে হালকা তাপ বের হবে, যেন ঠিক মানুষের কানের মত বা শরীরের মত একটি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এই ছিদ্রের সংখ্যা কমাতে বাড়াতে হবে। কারন বেশি ছিদ্র হলে সব ছিদ্র দিয়ে বের হওয়া তাপ একসাথে মিলে অত্যধিক গরম অবস্থার সৃষ্টি করবে।
তবে ইলেক্ট্রিক বাল্ব অন্ধকার তৈরিতে বাধা হবে। তাই আমরা বাজারে পাওয়া তাতালের কয়েল ব্যবহার করে তাপমাত্রার সৃষ্টি করব। এতে একসাথে অন্ধকার ও তাপের কম্বিনেশন ঘটিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করা গেল।
ইলেকট্রিক ওয়েভ সৃষ্টির জন্য একটি যন্ত্র (একটি সার্কিটে বিদ্যুৎ প্রবাহ নিশ্চিত করে তাতে রেডিও এর এন্টেনা লাগিয়ে প্রবাহ ছড়িয়ে দেয়া যেতে পারে, একটি টেস্টার এন্টেনার গায়ে না লাগিয়ে আশেপাশে ধরে তাতে বিদ্যুতের উপস্থিতি পেলেই বোঝা গেল তড়িত তরঙ্গ সৃষ্টি হয়েছে) বানিয়ে তাতে রেগুলেটর লাগিয়ে তা কমিয়ে বাড়িয়ে আমরা এক্সপেরিমেন্ট করব। এই ওয়েভ মাপার জন্য হার্জ মিটার প্রয়োজন। এই যন্ত্রটি বেশ ব্যয়সাধ্য।
আমরা এভাবে বিভিন্ন পদ্ধতির কম্বিনেশন ঘটিয়ে ও আলাদা আলাদা ভাবে পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে আমাদের এক্সপেরিমেন্টের দিকে আগাবো।

পদ্ধতি-১;
অন্ধকার পরিবেশ সৃষ্টি করে। এক্ষত্রে কালো বালতি ব্যবহার করা হবে।
পদ্ধতি-২;
তাপমাত্রা তৈরির মাধ্যমে। এক্ষেত্রে ইলেক্ট্রিক বাল্ব উন্মুক্ত জায়গায় একবার ও একবার বালতিতে রেখে।
পদ্ধতি-৩;
ইলেক্ট্রিক ওয়েভ সৃষ্টির মাধ্যমে।
পদ্ধতি-৪;
অন্ধকার ও তাপমাত্রা মিলিয়ে। কালো বালতি ও তাতালের কয়েল দিয়ে তাপমাত্রা সৃষ্টির মাধ্যমে।
পদ্ধতি-৫;
শব্দ তরঙ্গ সৃষ্টির মাধ্যমে। এক্ষেত্রে একটি অডিও কার্ড ব্যবহার করে তার জড়ানো কয়েল ব্যবহার করে শব্দের ওয়েভ সৃষ্টি করা হবে ছোট্ট মাইকের মাধ্যমে। এই শব্দ মানুষ শুনতে পাবেনা।
পদ্ধতি-৬;
অন্ধকার পরিবেশে শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করব।
পদ্ধতি-৭;
অন্ধকার পরিবেশে ইলেকট্রিক ওয়েভ ব্যবহার করব।
পদ্ধতি-৮;
অন্ধকার পরিবেশে ইলেকট্রিক ওয়েভ, তাপমাত্রা, শব্দ তরঙ্গ এসব বিভিন্ন ভাবে মিল-মিশ করে ব্যবহার করব।  

***অন্ধকার পরিবেশ তৈরি করতে একবার প্লাস্টিকের বালতি আর আরেকবার মাটির হাঁড়ি ব্যবহার করব।***


পর্ব-১ দেখতে ক্লিক করুন
পর্ব-২ দেখতে ক্লিক করুন
পর্ব-৪ দেখতে ক্লিক করুন  
পর্ব-৫ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৬ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৭ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৮ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-৯ দেখতে ক্লিক করুন  
পর্ব-১০ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১১ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১২ দেখতে ক্লিক করুন 

পর্ব-১৩ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৪ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৫ দেখতে ক্লিক করুন

পর্ব-১৬ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৭ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-১৮ দেখতে ক্লিক করুন

পর্ব-১৯ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২০ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২১ দেখতে ক্লিক করুন

পর্ব-২২ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২৩ দেখতে ক্লিক করুন 
পর্ব-২৪ দেখতে ক্লিক করুন